আ হ জুবেদঃ কুয়েত প্রবাসী রেমিটেন্স যোদ্ধা মোহাম্মদ আব্দুস শুকুর চৌধুরীর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা ও কোম্পানি থেকে ২০ বছরের হিসাব পাইয়ে দিতে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান এগিয়ে এসেছেন।
আজ ১৭ই এপ্রিল বুধবার কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মোহাম্মদ আনিসুজ্জামানের সঙ্গে কুয়েত প্রবাসী নাজমুল ইসলাম সাক্ষাৎ করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নাজমুল ইসলাম বলেন, কাউন্সিলর মোঃ আনিসুজ্জামানের অফিসে গিয়ে অসুস্থ আব্দুস শুকুরের বিষয়টি জানালে, আব্দুস শুকুরের ইস্যুটি খুবই গুরুত্বসহকারে শুনেন কুয়েত দূতাবাসের কাউন্সিলর এবং তাৎক্ষণিকভাবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে দূতাবাসের একজন রিপ্রেজেন্টেটিভকে নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সী মোহাম্মদ আব্দুস শুকুর ৪ মাস আগে কুয়েতের ফরওয়ানিয়া হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা চলার পরও আব্দুস শুকুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি।
অসহায় এই রেমিটেন্স যোদ্ধা অসুস্থাবস্থায়’ই দেশে ফিরতে চান।
কিন্তু চিকিৎসা বাবদ কুয়েতি দুই হাজার দিনার (বাংলাদেশী টাকায় সাড়ে পাঁচ লাখেরও বেশি) টাকা পরিশোধ করার ক্ষমতা নেই এই রেমিটেন্স যোদ্ধার।
এই পরিস্থিতিতে অসুস্থ আব্দুস শুকুর কুয়েত বাংলাদেশ কমিউনিটি ও কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছিলেন।
আর এই সংক্রান্ত একটি খবর গতকাল অগ্রদৃষ্টি নিউজ পোর্টাল ও স্যাটেলাইট টেলিভিশন বাংলাটিভিতে প্রচারিত হয়েছিল।